ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন।

সম্মানিত পাঠক, আসসালামু আলাইকুম আপনি নিশ্চয় ভিটামিন 'ই' ক্যাপসুল এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন-তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য কেননা, আমরা আজকে আপনাকে জানিয়ে দিব। ভিটামিন ই ক্যাপসুল কোনটা ভালো, তো চলুন আমরা আজকে এই সকল বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নইয়ে।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন।
আমারি আর্টিকেলটিতে, ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর উপকারিতা ও অপকারিতা। ভিটামিন ই ক্যাপসুল কোনটা ভালো, ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের নিয়ম, মুখে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর ব্যবহার, এই সকল বিষয় সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাবেন। এজন্য আপনাকে আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহ পড়তে হবে।

ভূমিকাঃ

ভিটামিন ই ক্যাপসুল আমাদের শরীরের নানা ধরনের চাহিদা পূরণ করে থাকে। তার মধ্যে অন্যতম হলো; ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে, যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে, এমনকি বয়সের ছাপ দূর করতেও সাহায্য করে।শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি পূরণের সহায়ক ভিটামিন ই ক্যাপসুল। এর পাশাপাশি এই ক্যাপসুলে রয়েছে অজানা আরো অনেক ব্যবহার। 
ভিটামিন ই ক্যাপসুল মূলত অসংখ্য রকমের হয়ে থাকে। যেমনঃ E-Cap 200 IU, E-Cap 400 IU, E-Cap 600 IU, E-fill 200 mg, E-fill 400 mg, ইত্যাদি। ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার নিয়ম হচ্ছে সকালে ও রাতে, ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়া উত্তম। 

তাই এই সকল সমস্যা দূর করতে নিয়মিত, ভিটামিন-ই ক্যাপসুল খান। এবং প্রতিদিন চেহারা ও শরীরে ই- ক্যাপ এর তেল মাখান। এক মাস পর আপনি একটি ভালো রেজাল্ট পাবেন।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন।

ভিটামিন ই ত্বকের জন্য স্বাস্থ্যকর হলেও মনে রাখা জরুরী, সরাসরি ত্বকে লাগালে কারো কারো ক্ষতি হতে পারে। যাদের ত্বক খুব সংবেদনশীল ভিটামিন এর সরাসরি ব্যবহার, তাদের ত্বকে প্রদাহের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। আবার ত্বক ভালো রাখতে সরাসরি ভিটামিন ই ব্যবহার না করে, বরং দুই, মধু, লেবুর রসের মিশ্রণ মুখে লাগাতে পারেন। 
চলুন আমরা আজকে ভিটামিন-ই ক্যাপসুল এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিই। ভিটামিন-ই আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। এটি আমাদের শরীরের সমস্ত কোষ সতেজ রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও ভিটামিন-ই জনিত সকল রোগ থেকে সুরক্ষা দেয়। সাধারণত মানুষের বয়স বাড়ার সাথে সাথে চেহারায় একটা বয়স্ক সাপ করতে থাকে। 

তোকে বিভিন্ন দাগ দেখা যায়। তাই এই সকল সমস্যা দূর করতে নিয়মিত ভিটামিন-ই ক্যাপসুল খান। এবং প্রতিদিন চেহারা ও শরীরে ই- ক্যাপ এর তেল মাখান। এক মাস পর আপনি একটি ভালো রেজাল্ট পাবেন।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর উপকারিতাঃ-

চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিঃ
চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল অনেক ভালো কাজ করে। আপনি যদি চুলের গোড়া শক্ত করতে চান, চুল সিল্কি করতে চান, এবং চুল পড়া বন্ধ করতে চান তাহলে নারিকেল তেল কিংবা অলিভ অয়েলের সাথে ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে চুলের গোড়ায় লাগাবেন। এভাবে সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন ব্যবহার করলে এক মাস পর দেখবেন চুল কতটা পরিবর্তন হয়েছে।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিঃ
ই ক্যাপ এ রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। অনেক সময় দেখা যায় বাহিরে ঘোরাফেরার কারণে বা রোদে কাজকর্ম করার কারণে মুখে ব্রণ হয়। মুখে কালো দাগ পড়ে যায়। তাদের জন্য ই ক্যাপ অনেক উপকারী। 

কালো দাগ দূর করতে আপনার ব্যবহৃত নাইট ক্রিম এর সাথে ই ক্যাপ এর ভিতরে থাকা তেল মিশিয়ে রাতে ঘুমানোর আগে মুখে লাগিয়ে ঘুমান। এভাবে কিছুদিন ব্যবহার করলে দেখবেন মুখের কালো দাগ দূর হয়ে গেছে পাশাপাশি মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পেয়েছে।

যৌন শক্তি বৃদ্ধিঃ
ভিটামিন ই ক্যাপসুল যেহেতু ভিটামিন ওষুধ। তাই এটি গ্রহণের ফলে আপনার শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। আমাদের দেহের ভিটামিন ই এর অভাব পূরণ করে। এছাড়াও নিয়মিত প্রতিদিন একটি করে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে শারীরিক শক্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে থাকে।

দেহের ক্ষত সারাতেঃ
দেহের কোন স্থানে কেটে গেলে যে ক্ষত হয় সে ক্ষত দ্রুত সারাতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খুব ভালো কাজ করে। ক্ষতস্থান সারাতে ক্ষতস্থানে ভিটামিন ই ক্যাপসুলের তেল লাগিয়ে রাখতে পারেন এবং ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেতেও পারেন তাহলে বেশ উপকৃত হবেন।

বয়সের ছাপ দূর করতেঃ
আমাদের অনেক সময় বয়স বাড়ার সাথে সাথে ত্বক কুঁচকে যায় এবং মুখে বিভিন্ন ধরনের বলিরেখা দেখা যায়। আপনি যদি নিয়মিত ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করেন তাহলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। 

ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর ভেতরের যে তেল আছে তা আপনার ব্যবহৃত ফেসওয়াশ এর সাথে বা নাইট ক্রিমের সাথে মিশ্রণ করে কিছুদিন ব্যবহার করুন। দেখবেন ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি হয়েছে এবং বয়সের ছাপ ও বলিরেখা দূর হয়েছে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিঃ
আপনারা জানেন শরীরের ভিটামিনের অভাব দেখা দিলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়। ভিটামিন ই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর অপকারিতাঃ

সত্যি বলতে ই -ক্যাপ এর কোন অপকারিতা নেই। কারণ ই-ক্যাপ এর কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। তবে আপনার যতটুকু প্রয়োজন ততটুকুই খাবেন। অতিরিক্ত খেতে গেলে সব কিছুতেই সমস্যা হয়। অতিরিক্ত ই- ক্যাপ খেলে আমাশয় সহ এলার্জির মতো রোগ দেখা দেয়। এছাড়াও যে সকল সমস্যা হতে পারে সেগুলোর নিচে আলোচনা করা হলোঃ-

  • অতিরিক্ত ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে মাথাব্যথা হতে পারে।
  • উচ্চ রক্তচাপ এবং দুর্বলতা দেখা দিতে পারে।
  • বমি বমি ভাব হতে পারে।
  • অনেক ক্ষেত্রে এলার্জি দেখা দিতে পারে।
  • অতিরিক্ত সেবনের ফলে ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • যাদের ডায়াবেটিস, লিভার, কিডনি সমস্যা রয়েছে তাদের অবশ্যই ভিটামিন ই- ক্যাপসুল সেবনের পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কোনটা ভালোঃ

ভিটামিন ই ক্যাপসুল মূলত অসংখ্য রকমের হয়ে থাকে। তবে আপনার জন্য কোন ক্যাপসুলটি সবথেকে বেশি ভালো হবে সেটা যদি নির্ণয় করতে যান তাহলে আপনার জানতে হবে আপনার শরীরে ভিটামিন ই এর কতটুকু ঘাটতি রয়েছে। এবং ভিটামিন ই ক্যাপসুল কোনটা সবথেকে ভালোঃ-অনেক কোম্পানি আছে। যারা ভিটামিন ই ক্যাপসুল তৈরি করে থাকে। 
আপনি যে ওষুধটি কিনবেন সেটা যদি আমাদের উল্লেখিত ঔষধ কোম্পানি তৈরি করে থাকে তাহলে নিঃসন্দেহে এটা বিশ্বাস করতে পারেন যে ওই ওষুধটি সকল প্রকার নিয়ম-কানুন মেনে তৈরি করা হয়েছে। ১। স্কাই ফার্মা লিমিটেড,২। এস কে এফ ফার্মাসিটিক্যাল লিমিটেড,৩। স্ক্যান ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড, ৪। বেক্সিমকো ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড,৫। স্কয়ার ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড। 

এবার আসুন জেনে নেওয়া যাক, কয়েকটি পরিচিত ই ক্যাপ অর্থাৎ ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর নামঃ-
  • E-Cap 200 IU
  • E-Cap 400 IU
  • E-Cap 600 IU
  • E-fill 200 mg
  • E-fill 400 mg
  • E-Gel 200 IU
  • E-Gel DS 400 IU
  • E-Gold 200 IU

ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের নিয়ম।

শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি পূরণের সহায়ক ভিটামিন ই ক্যাপসুল। এর পাশাপাশি এই ক্যাপসুলে রয়েছে অজানা আরো অনেক ব্যবহার। যার মাধ্যমে আপনি পেতে পারেন সুন্দর ত্বক ও চুল চলুন জেনে নেওয়া যাক ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের নিয়ম। চুল বাড়াতে সাহায্য করে ভিটামিন ই, অলিভ অয়েলের সাথে ভিটামিন ই মিশিয়ে মাথায় আধা ঘন্টা মেসেজ করুন। 
নারিকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে মাথাই মাখতে পারেন। মুখে কালো দাগ থাকলে সেখানে লাগান। তারপরে গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন নিয়মিত করুন রোজ রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এভাবে ব্যবহার করলে আপনার মুখের দাগ অনেক কমে যাবে। ঠোঁট ফাটলেও ঘুমাতে যাওয়ার আগে ভিটামিন ই লাগান মধুর সঙ্গেও ভিটামিন ই লাগাতে পারেন। 

আর চুল বা ত্বকের কোন সমস্যা দেখা দিলেই ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে আপনারা ভালো ফলাফল পাবেন আশা করি।

মুখে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর ব্যবহারঃ

শুষ্ক ত্বকের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এক টেবিল চামচ দইয়ের মধ্যে এক চামচ মধু এবং ভিটামিন এ মিশে মাখতে পারেন। এছাড়াও যাদের ব্রণের সমস্যা বেশি, তারা ভিটামিন ই ক্যাপসুলের তরল মুখে মাখলে সেই সমস্যা কমতে পারে। ঠোটের কালচে দাগ ঠোট ফাটা বা ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়ার সমস্যা থাকলে, সেখান থেকে মুক্তি দিতে পারে ভিটামিন ই। 

এছাড়াও চুলের যত্নে তেলের মধ্যে ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশে ব্যবহার করুন। এটি নতুন চুল গজাতে মাথার ত্বকে সংক্রমণ কমাতে ও খুশকির সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে। চোখের তলায় কালচে দাগ এটি একটি কমন সমস্যা যারা এই সমস্যায় ভুগছেন তারা খুব সহজেই সমাধান করতে পারেন। 

এমনকি চোখের তলার ফোলা ভাব দূর করতে ভিটামিন ই কার্যকরী। রাতে শুতে যাওয়ার আগে ক্যাপসুল থেকে ওয়েল বের করে চোখের চারপাশে মেখে রাখুন কিছুদিন ব্যবহার করলে ফল দেখতে পাবেন।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কখন খেতে হয়।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর রয়েছে পুষ্টি সম্পন্ন উপাদান যা মানব দেহের ইমিউন সিস্টেমকে সচেতন রাখতে সাহায্য করে। ভিটামিন ই ক্যাপসুল আপনার ত্বককে এবং মুখের সচেতন করতে সাহায্য করবে ভিটামিন ই ক্যাপসুল চুলের জন্য খুবই কার্যকরী। চলুন জেনে নেওয়া যাক, ভিটামিন ই ক্যাপসুল কখন খেতে হয়। ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার নিয়ম হচ্ছে সকালে ও রাতে। 

ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়া উত্তম। অবশ্যই আপনাকে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাবার খাওয়ার আধা ঘন্টা পর খেতে হবে। তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী যে কোন সময় ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেতে পারেন। এবং সবচেয়ে কার্যকরী বিষয় হচ্ছে আপনার শরীরের কোন কোষে যদি দুর্বল হয়ে যায় ভিটামিন ই সেই কোষকে সফল করে তোলেন যার ফলে আপনার কোষগুলো পুনরায় শক্তি সঞ্চারিত হয়।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়।

উজ্জ্বল ত্বক পেতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করে একটি প্যাক বানান। দুই টেবিল চামচ পেঁপের পেস্ট নিন, তাতে দিন এক চা চামচ মধু এবং দু তিনটে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর তেল। এবার এটাকে ভালো করে মিশিয়ে মুখে লাগান আধাঘন্টা পর এই প্যাক মুখে লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন। 

আর এতে আপনার ত্বক এতটাই ভালো থাকবে যে আলাদা করে প্রচুর টাকা বিভিন্ন স্কিন কেয়ার প্রোডাক্টে, বা পার্লারে খরচ করতে হবে না। আবার আরেক রকম করেও আপনারা ভিটামিন ই ক্যাপসুল দিয়ে ফর্সা ত্বক বানাতে পারেন, আপনি একটি পাত্র নিন। তাতে পাঁচ টেবিল চামচ নারকেল তেল দিন এবং ভিটামিন ই ক্যাপ দুইটি মিশিয়ে দিন। 

এবার দুটি উপাদান ভালো করে মিশিয়ে নিন, একটি কাঁচের শিশিতে সেই মিশ্রণ ঢেলে রাখুন, তারপর তা ফ্রিজে রেখে দিন। অন্তত আধাঘন্টা সেটা রেফ্রিজারেট করুন তারপর মুখে লাগিয়ে দিন। ১০-১৫ মিনিট রেখে দিন, তারপর সাধারণ পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। আশা করি এইরকম ভাবে ভিটামিন ই ব্যবহার করলে আপনারা ভালো ফলাফল পাবেন।

লেখকের মন্তব্য।

আমার আর্টিকেলটিতে আমি চেষ্টা করেছি আপনাদেরকে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর উপকারিতা অপকারিতা, ভিটামিন ই ক্যাপসুল কখন খেতে হয়, মুখে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর ব্যবহার, ভিটামিন ই ক্যাপসুল কোনটা ভালো, এবং আরো বেশ কিছু পয়েন্ট নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। যা আপনাদের অনেক উপকারে আসবে।

আমার লেখাটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে। বা আপনার উপকারে এসে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত বন্ধুবান্ধবের সাথে শেয়ার করুন। যাতে করে তারাও উপকৃত হতে পারে। আর পরিশেষে, (রাত্রী গ্রুপের) সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url