বিয়ে করার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন।

প্রিয় পাঠক, আজকে আমরা বিয়ে করার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিবো। আবার দ্রুত বিয়ে ও উত্তম জীবনসঙ্গী পাওয়ার আমল ও আপনাদেরকে শিখিয়ে দিবো। তো চলুন আমরা আজকে এই সকল বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।
বিয়ে করার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন।

আমার এই আর্টিকেলটিতে আমি চেষ্টা করেছি ছেলেদের কত বছরের বিয়ে করা উচিত। কত বছর বয়সে বিয়ে করা সুন্নত, বেশি বয়সে বিয়ে করলে কি হয়, তাড়াতাড়ি বিয়ে হওয়ার উপায় এ ছাড়া আরও বেশ কিছু পয়েন্ট নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। তো চলুন সে সকল বিষয়ে আমরা জেনে আসি।

বিয়ে করার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন।

আজকে আমরা বিয়ে করার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আপনাদের সামনে তুলে ধরবো। অনেকেরই একটা ধারণা আছে বিয়ে করলেই জীবনের সব সুখ শেষ। কিন্তু স্ট্যাটিক্সটিক্স অনুযায়ী বিবাহিত পুরুষেরা শুধু দীর্ঘজীবী হন না। তারা সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হন এবং সুখী মানুষও হন। সহজ বাংলায়, শুধু প্রেম করলেই হবে না, পাশাপাশি বিয়েটাও করে ফেলতে হবে। 
প্রেম এবং বিয়ে একেবারেই ঘোড়া ও গাড়ির মতো। সংখ্যা তত্ত্ব অনুযায়ী একা এবং অবিবাহিত পুরুষের তুলনায় বিবাহিত পুরুষের আয়ু অনেক বেশি। সব পুরুষ প্রেম করেন এবং বিয়েটাকে ক্রমশ পিছনে ফেলতে থাকেন তারা যে খুবই নিশ্চিন্ত জীবন কাটান তা নয়। কারণ, অবিবাহিত প্রেমের মধ্যে নানা ধরনের টেনশন এবং স্টেজ জড়িত অনেক কিছুই করতে হয় অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ মাথায় রেখে। 

এর মধ্যে সেক্স একটা গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর। তার ফলেই মনের মধ্যে এসে ভিড় করে চাপ, শরীর এতেই নষ্ট হয়। সমীক্ষা করে দেখা গিয়েছে শতকরা ৯৪ জন দম্পতি জানিয়েছেন, বিয়ের পর তারা অনেক নিশ্চিন্ত। শুধু বিয়ের পরই নয় বাবা-মা হয়ে যাওয়ার পরে তাদের যৌন জীবন এখন অনেক বেশি মধুর।

বিয়ে করার উপকারিতাঃ যেমন-

  • ১। গুনাহ ও পাপাচার থেকে নিজেকে সংবরণ করার মাধ্যমে নারী - পুরুষ উভয়ের ঈমান, ইসলাম ও সতীত্ব রক্ষা করতে পারে।
  • ২। নারী জাতির তত্ত্বাবধান ও রক্ষণাবেক্ষণ হয়।
  • ৩। নারীর সম্মানজনক জীবন-জীবিকা সহজ হয়।
  • ৪। পুরুষ একজন আমানতদার নির্ভরযোগ্য সঙ্গিনী লাভ করে।
  • ৫। বৈধ পন্থায় মানব বংশের বিস্তার হয়।
  • ৬। সৃষ্টিজগৎ ও স্বভাবজাত যৌন চাহিদা পূরণের বৈধ ও নিরাপদ ব্যবস্থা বিয়ে।
  • ৭। নারী-পুরুষ উভয়ের মানসিক স্বস্তি, তৃতীয় প্রফুল্ল অর্জন হয়, যা বিয়ে ছাড়া অন্য কোন উপায়ে সম্ভব নয়।
  • ৮। নবীজি (সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম) সহ সব নবীর একটি মহৎ সুন্নতকে বাস্তবায়ন করা হয়।
  • ৯। মানব শিশু তাদের প্রকৃত পরিচয় লাভ করতে সঠিক লালন-পালন ও পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করে।
  • ১০। বিয়ের দ্বারা রিজিকে বরকত ও জীবনে প্রাচুর্য আসে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তোমরা বিয়ে করো, স্ত্রীরা স্বীয় ভাগ্যে তোমাদের কাছে সম্পদ টেনে আনবে।
  • ১১। অবিবাহিত থাকলে মানসিক বা শারীরিক রোগ ও জটিলতা তৈরীর আশঙ্কা থাকে।
  • ১২। অবৈধ যৌন সম্পর্ক সামাজিক শৃঙ্খলা নষ্ট করে।

বিয়ে করার অপকারিতাঃ

একটা মেয়ে যদি অল্প বয়সে বিয়ে করে তাহলে সেই মেয়ের বাচ্চা হতে গেলে সমস্যা হতে পারে। আমাদের দেশে অনেক ছোট মেয়ের বাচ্চা জন্ম দিতে গিয়ে মৃত্যু হয়ে গেছে। আর একটা মেয়ে অল্প বয়সে বিয়ে করলে তাদের অনেক ধরনের কষ্ট হয়ে যায়। একটা মেয়ে অল্প বয়সে বিয়ে করলে সে অনেক ভয় পায়। মেয়েটি তখন অনেক রকমের চিন্তায় পড়ে যায়। 
অল্প বয়সে বিয়ে করলে ছেলেদের কি ক্ষতি হতে পারে, অল্প বয়সে একটা ছেলে বিয়ে করলে ছেলেদের তেমন কোন সমস্যা করতে হয় না। ছেলেদের প্রথমে কিছুদিন শরীর দুর্বল লাগবে, আর সে যদি তখন পুষ্টিকর খাবার খেয়ে নেই তাহলে তাকে কোন সমস্যায় পড়তে হবে না।

দ্রুত বিয়ে ও উত্তম জীবনসঙ্গী পাওয়ার আমল।

চলুন দ্রুত বিয়ে ও উত্তম জীবনসঙ্গী পাওয়ার আমল গুলো জেনে নিই। বিয়ে করা উত্তম জীবনসঙ্গী পাওয়া আল্লাহর রহমত। সামর্থ্য ও সময় হলেই দ্রুত বিয়ে করতে হয়। কিন্তু অনেকেরই বিয়ে হয় না। যেসব নারী পুরুষের বিয়ে হয় না বা অসংগতির কারণে বিয়ে বিলম্ব হয়, তাদের জন্য রয়েছে কিছু করণীয় ও আমল। যেসব আমলে যেমন দ্রুত বিয়ে হবে তেমনি মিলবে উত্তম জীবনসঙ্গী। তো চলুন সে সকল আমলগুলো আমরা জেনে নিই।
  • ১। গুনাহের কাজ ছেড়ে দেওয়া।
  • ২। সব সময় ইস্তেগফার পড়াকে আবশ্যক করা।
  • ৩। আগে নিজেকে দ্বীনদার হিসেবে গড়ে তোলা।
  • ৪। আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করে নিজের মনের একান্ত চাওয়া গুলো তুলে ধরা। কেননা দোয়া ছাড়া ভাগ্য পরিবর্তন হয় না। (তিরমিজি২১৩৯)

কত বছর বয়সে বিয়ে করা সুন্নত।

কত বছর বয়সে বিবাহ করা সুন্নত, চলুন জেনে নেই। ইসলামে বিবাহের জন্য কোন বয়সের সীমারেখা নেই, বরের ক্ষেত্রে মনদ্রোহীক ও আর্থিক সামর্থ্য তৈরি হলে। এবং কোণের ক্ষেত্রে অভিভাবকের উপস্থিতিতে নিজ, নিজ পছন্দ অনুযায়ী সকল বয়সে বৈবাহিক সম্পর্কে আবদ্ধ হওয়া বৈধ। 

তবে বিবাহের পরেও দৈহিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে উভয়ের শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রস্তুত ও পরিপক্ক হওয়া আবশ্যক। বিয়ের চরিত্র রক্ষার হাতিয়ার। আল্লাহ তায়ালা বান্দাকে অসংখ্য ফিতনা, ক্ষয়-ক্ষতি, নানা অসুখ-বিশুক ও সমস্যা থেকেও মুক্তি দান করেন বিয়ের কারণে। তাই সক্ষমতা থাকলে দ্রুত বিয়ে করা আবশ্যক। রাসুলুল্লাহ (স.) ২৫ বছর বয়সে খাদিজা (রা.)-কে বিয়ে করেছেন। 
সুতরাং কেউ চাইলে নবীজির অনুসরণে ২৫ বছর বয়সে বিয়ে করতে পারেন। তবে শরীয় দৃষ্টিকোণ থেকে এটাকে সুন্নত বলা হয় না। মূলত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আদেশ মান্য করাই হলো প্রকৃত সুন্নতের অনুসরণ। আর নবীজির আদেশ হলোঃ-হে যুবকেরা! তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি সামর্থ্য রাখে, সে যেন বিবাহ করে নেয়। 

কারণ, বিবাহ চক্ষুকে সংযত রাখে এবং লজ্জাস্থানের হেফাজত করে। আর যে ব্যক্তি তাতে অক্ষম, সে যেন রোজা রাখে, কেননা তা যৌন শক্তিকে রাস করে। (বুখারীঃ৫০৬৬;)

কার সাথে বিয়ে হবে জানার উপায়।

কার সাথে কার বিয়ে হবে অনেকেই জানতে চেয়ে থাকেন, তো আসলে কি জানা সম্ভব। আপনাদেরকে আমাদের এই পোষ্টের মাধ্যমে জানিয়ে দেবো। একজন ব্যক্তির কার সাথে বিয়ে হবে সেটা কি আল্লাহতালা জন্মের আগেই ঠিক করে রেখেছেন, হ্যাঁ বিয়ে পূর্বে থেকেই ভাগ্যে নির্ধারণ করা রয়েছে।

তাকদীর অর্থাৎ ভাগ্য দুই প্রকার-ঃ ১। তাকদীরে মুবরাম এবং ২। তাকদীরে মুয়াল্লাক। অর্থাৎ ক) অপরিবর্তনীয় ভাগ্য। খ) পরিবর্তনীয় ভাগ্য।
জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে এই তিনটি বিষয়ে পূর্বে থেকে আল্লাহ নির্ধারণ করে রেখেছেন। কোন দিন আমাদের জন্ম হবে, কোন দিন আমাদের মৃত্যু হবে, এবং কার সঙ্গে আমাদের বিয়ে হবে, এই সংক্রান্ত সকল কিছুই আল্লাহতালা পূর্বে থেকে ভাগ্যে লিপিবদ্ধ করে রেখেছেন। 
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন, (দোয়া) ব্যতীত অন্য কোন কিছুই ভাগ্যের পরিবর্তন করতে পারেনা। আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য পূর্বে থেকে যাদেরকে নির্ধারণ করে রেখেছেন তারাই আমাদের জীবনসঙ্গিনী হবে, তারাই আমাদের জন্য উত্তম এবং মঙ্গলজনক হবে বিধায় আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে আমাদের জন্য নির্ধারণ করে রেখেছেন। 

এখন দুনিয়াতে এসে যদি আমাদের অন্য কাউকে পছন্দ হয়ে যায় এবং তাকে আল্লাহর কাছে চাইতে থাকি তাহলে সেটা হবে আমাদের জন্য চরম বোকামি! কারণ দোয়ার দ্বারা ভাগ উক্ত ভাগ্য পরিবর্তন সম্ভব হবে না। বরং আল্লাহ তা'আলা আমাদের জন্য যাকে নির্ধারণ করে রেখেছেন দুনিয়াতে তাকেই আমাদের দান করা হবে ইনশাল্লাহ। 

আমাদের দোয়ার দ্বারা আল্লাহতালা চাইলে উক্ত মানুষটির মধ্যে থাকা দোষ ত্রুটিগুলো দূর করে দিতে পারেন, তার মধ্যে ভালো গুণ গুলো প্রবেশ করিয়ে দিতে পারেন। এটি হচ্ছে দোয়ার দ্বারা ঝুলন্ত ভাগ্য পরিবর্তনের ব্যাখ্যা।

তাড়াতাড়ি বিয়ে হওয়ার উপায়।

আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন তাড়াতাড়ি বিয়ে হওয়ার উপায় সম্পর্কে। তাদের জন্যই মূলত আজকের পোস্ট, বিয়ে একটি সুন্নতি আমল। ব্যক্তির শারীরিক মানসিক ও আর্থিক অবস্থার উপর নির্ভর করে বিয়ের হুকুম। তাই সবার ক্ষেত্রে বিয়ের হুকুম এক নয়, বরং ব্যক্তিভেদে বিয়ে ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নত, এবং হারাম হিসেবে বিবেচিত। 

তবে কার বিয়ে কখন হবে এ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয়। এমন কিছু ভাগ্যবান নারী- পুরুষ আছে যাদের বিয়ে বয়স হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিয়ের প্রস্তাব পেয়ে যায়, আর তারা তা সম্পূর্ণ করে ফেলে। আবার এমন অনেক নারী- পুরুষ আছে যারা বিয়ের প্রস্তাব পায় ঠিকই কিন্তু সহজে বিয়ে হয় না। 

সুতরাং যারা বিয়ের উপযুক্ত বা বিয়ের বয়স হয়েছে কিংবা বিয়ের বয়স পেরিয়ে যাচ্ছে তাদের জন্য দ্রুত বিয়ে করতে রয়েছে কিছু আমল। যে আমল করলে আল্লাহর অনুগ্রহে দ্রুত বিয়ে হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এর মধ্যে অন্যতম হলো ইস্তেগফার করা, সব সময় জবানি ইস্তেগফার জারি রাখা অর্থাৎ আস্তাগফিরুল্লাহ, আস্তাগফিরুল্লাহ পড়া। 

কেননা যে ব্যক্তি বেশি বেশি ইস্তেগফার করে, সে মুসতাজেবুদ দাওয়াহ হয়ে যায়। যার দোয়া আল্লাহ কখনো ফেরত দেন না। তারপর সূরা ইয়াসিন পাঠ করা, সূরা ইয়াসিন বিয়ে সংক্রান্ত সব সমস্যার সমাধান করে দেয়। সূরা তওবা পাঠ করা, সূরা আদ- দোহা পাঠ করা, সূরা মরিয়ম পড়া। উপরের সবগুলো আমল সঠিকভাবে করার মাধ্যমে আল্লাহ তা'আলা আপনাদের মনের নেক আশা পূরণ করে দিবে ইনশাআল্লাহ।

মনের মত বিয়ে হওয়ার আমল।

মনের মত বিয়ে হওয়ার আমল সম্পর্কে আপনাদেরকে পরিষ্কার ধারণা দেবো। আল্লাহ পাকের কাছে একজন নেককার ও পরহেজগার ব্যক্তিকে যদি জীবনসঙ্গিনী অথবা জীবনসঙ্গী হিসেবে পেতে চান তাহলে অবশ্যই দোয়া করতে হবে। এবং আল্লাহ পাক আপনাদের এই দোয়া অবশ্যই কবুল করবেন।

মনের মত বিয়ে করতে চাইলে আপনারা অবশ্যই আল্লাহ পাকের কাছে যে সময় দোয়া করলে দোয়া কবুল হয়, সেই ভাবে সেই সময় দোয়া করবেন। এবং প্রত্যেকটি দোয়ার ক্ষেত্রে মনে প্রাণে তা বিশ্বাস করে করতে হবে। তবে মনের মত বিয়ে হওয়ার ক্ষেত্রে যাদের দেরি হচ্ছে তারা অবশ্যই আল্লাহ পাকের কাছে দ্রুত বিয়ে হওয়ার জন্য দোয়া করতে পারেন। 

যেহেতু জীবনে একজন জীবনসঙ্গী অথবা জীবনসঙ্গিনী আসা প্রয়োজন এবং এর মাধ্যমে জীবনের পরিপূর্ণতা অবশ্যই পাওয়া যাবে তখন দেরি না করে দ্রুত বিয়ে করে নেওয়াটাই সবচাইতে বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

লেখকের মন্তব্য।

আমার এই আর্টিকেলটিতে, আমি চেষ্টা করেছি। আপনাদেরকে সঠিক তথ্য দিয়ে উপকৃত করার। যেমনঃ বিয়ে করার উপকারিতা ও অপকারিতা, দ্রুত বিয়ে উত্তম জীবনসঙ্গী পাওয়ার আমল, তাড়াতাড়ি বিয়ে হওয়ার উপায়। ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা করেছি। 

আমার আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হন। তাহলে আপনাদের পরিচিত বন্ধুবান্ধবের সাথে শেয়ার করুন, যাতে করে তারাও উপকৃত হতে পারে। এরকম যদি আরো গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার একটি মূল্যবান কমেন্ট করে জানাবেন। 

এছাড়া আরো নতুন নতুন বিষয়ে আর্টিকেল পড়তে (রাত্রি গ্রুপের) সাথে থাকুন। এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url